#Yunus #dictatorship's direct involvement in the rise of #terrorism in #Bangladesh, tweeted Sajeeb Wajed, son of former Bangladesh PM Shaikh Hasina. He also enclosed along with his missive a link of a news story in Bangla.
The BD Digest says:
বিশ্লেষণ || ইউনূস জমানায় জঙ্গিবাদের অবাধ বিচরণ, বাংলাদেশকে আফগানিস্তান বানানোই লক্ষ্য?
(Under Yunus regime, terrorism on rise...target is to turn Bangladesh into another Afghanistan)
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর থেকে বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাদের কার্যক্রম বেড়েছে তা নয় রীতমত প্রকাশে জঙ্গিরা তাদের কাজ করে যাচ্ছে।
কোথা্ও কোন বাধা পাচ্ছে না। ঠিক যেমন ২০০১ থেকে ২০০৫ এ আমরা যেমনটা দেখেছি। তখনও রাষ্ট্রিয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে, এখনও পেয়ে যাচ্ছে।
একটা রাষ্ট্রে জঙ্গিবাদের আবাদ তখনই বাড়ে যখন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, আইনগত ও সামাজিক উপাদানগুলো জঙ্গিদের পক্ষে থাকে। আশঙ্কাজনক হলেও এটা বাস্তব যে বর্তমান সরকারের আমলে ওই চারটি উপাদানের প্রথম তিনটিই বিদ্যমান। এবং সামাজিকভাবেও তাদের প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা চলছে।
হিযবুত-তাহরির, আনসার-আল-ইসলাম (যা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম-এবিটি নামেও পরিচিত), হরকাতুল জিহাদ-আল ইসলামী বাংলাদেশ (হুজি-বি), জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়া, আল্লাহর দল, ইমাম মাহমুদ কাফেলা গ্রুপ, হামজা ব্রিগেড ইত্যাদি নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর কর্মকাণ্ড ও তাদের প্রতি রাষ্ট্রের মনোভাব এটা নির্দেশ করে যে ইউনূস সরকার জঙ্গিবাদের ওপর ভর করে রাজনৈতিক ফায়দা নিতে চায়।
জুলাই-আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগ বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা পালনকারী জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর মতো প্রকাশ্য উগ্র ইসলামপন্থী দলগুলোর পাশাপাশি গোপনে তৎপরতা চালানো এই দলগুলোও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে ব্যাপক প্রাধান্য পেয়ে আসছে।
জঙ্গি ও জঙ্গিবাদের সংজ্ঞা পরিবর্তনঃ
২০২৪ সালের ১২ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর শাহ আলী এলাকায় একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ দুইজন জঙ্গিকে গ্রেফতারের তথ্য জানায় পুলিমের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি)।
এটি ছিল মূলত ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালিত একটি সফল অপারেশন। যাইহোক, জঙ্গি গ্রেফতারের তথ্য হিসেবেই পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। কিন্তু ঘণ্টাখানেক পরেই সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশে পত্রিকার ভাষ্য বদলে যায়। জঙ্গি শব্দটি বাদ দিয়ে নাশকতাকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
এভাবেই জঙ্গি বিষয়টিকে সরকারের পক্ষ থেকে প্রশ্রয় দেয়া হয় এবং নরমালাইজেশনের উদ্যোগ নেয়া হয়। কেননা, এই জঙ্গিবাদের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন শক্তিগুলোই বিগত জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকার পতনে সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
যার উপঢৌকন হিসেবে সংজ্ঞা বদল, জামিনে মুক্তি এবং শেখ হাসিনার জঙ্গি দমনকে নাটক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে উদ্যোগী হয়েছে খোদ সরকার।
No comments:
Post a Comment